বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা

Follow Our Official Facebook Page For New Updates


Join our Telegram Channel!

প্রশ্ন॥ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের ভূমিকা আলোচনা কর। অথবা, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা মূল্যায়ন কর। অথবা, স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান তুলে ধর। অথবা, স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা

উত্তর : ভূমিকা : মানুষ বয়সে বাঁচে না, বাঁচে কর্মে। পার্থিব জীবনে মানুষ তার কাজের মধ্য দিয়ে হয়ে উঠে মহান, চিরস্মরণীয় ও বরনীয়। পৃথিবীতে অজস্র মানুষের আসা যাওয়া চলছে। কিন্তু কজনকেই মানুষ মনে রেখেছে। 

যখন কোন ব্যক্তি, সংস্থা বা সংগঠন জনগণের প্রত্যাশা বা চাহিদা পূরণে নিজের সবকিছু জলাগুলি দিয়ে অবিরত কাজ করে তখন তিনিই জনপ্রিয় হয়ে উঠেন, পরিণত হন জনগণের নেতায়। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র সৃষ্টিতে এমনি একজন জননেতা ছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ব

ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলার স্বায়ত্তশাসন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও শোষণ বৈষম্যহীন একটি সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন এবং এজন্য বহু নির্যাতন সহ্য করেছেন। তার অদম্য নেতৃত্বেই বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে। তাই স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের ভূমিকা অবিস্মরনীয়।


স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের ভূমিকা: 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন সফল নেতা। তার অসাধারণ নেতৃত্ব গুণে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভ করতে সক্ষম হয়। নিম্নে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের ভূমিকা আলোচনা করা হলো :

১. স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান : 

স্বাধীনতা সংগ্রামের সূচনা লগ্নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করেন। যা- মুক্তিযোদ্ধের সূচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেননা যে কোনো যোদ্ধের সূচনায় এরকম ঘোষণা জনগণের মনোবল বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

পৃথিবীতে দুটি দেশে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যোদ্ধ শুরু হয়। একটি আমেরিকায় এবং অপরটি বাংলাদেশে। আর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যোদ্ধে প্রারম্ভে এ ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা

তিনি ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে অর্থাৎ ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করে মুক্তিযোদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা

২. জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা : 

যে কোন মহৎ কাজ জনগণের সম্মিলিত ঐক্যের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। এ বিষয়টি উপলব্ধি করে বঙ্গবন্ধু জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার প্রয়াস পান। তিনি ১৯৭১ সালের ২ মার্চের প্রথম থেকে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। যা জনগনের মধ্যে ব্যাপক বিস্তার লাভ করে। 

জনগণ অসহযোগ আন্দোলনের যন্ত্রে উদ্দীপ্ত ঐক্যবদ্ধ হতে শুরু করে। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে জনগণ দলমত নির্বিশেষে একই উদ্দেশ্য সাধনে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলে। 

তার ডাকে সাড়া দিয়ে জনগণ সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামে লিপ্ত হয়। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়ও এই ঐক্য প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকে। যা স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

৩. মুক্তির চেতনা সৃষ্টি : 

মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে মুক্তির চেতনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হয়। কেননা জনগণের মধ্যে মুক্তির চেতনা জাগ্রত না করতে পারলে জনগণ মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তনা। আর বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামে এ কাজটিই করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। 

তিনি তার বলিষ্ঠ কণ্ঠ দিয়ে জনগণকে মুক্তির পথে আহবান জাগান এবং তাদের মধ্যে মুক্তির চেতনাকে জাগ্রত করেন। তিনি জনগণের মধ্যে মুক্তির চেতনা সৃষ্টিতে বলেন, “এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। 

রক্ত যখন দিয়েছে, রক্ত আরো দেবো, এদেশের মানুষকে মুক্ত করেই ছাড়বো ইনশাআল্লাহ"। তার এই মুক্তির বর্ণনা দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে মুক্তকামী জনগণ স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এবং ছিনিয়ে এনেছিল বিজয়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা

৪. জাতিকে সংগঠিত করার প্রয়াস : 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা মন্ত্রে উদ্দীপ্ত করে সংগঠিত করার প্রয়াস চালান। তিনি বাঙালি জাতিকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সংগঠিত হয়ে পাক সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করার আহবান জানান। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা

তিনি ঘোষণা করেন, “প্রত্যেক ঘরে ঘরে দূর্গ গড়ে তোল, আমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। আমার অনুরোধ প্রত্যেক মহল্লায় ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম কমিটি গড়ে তুলুন। হাতে যা আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকুন।” 

ঐক্যবদ্ধ জনতা নেতার এ উদাত্ত আহবানকে স্বাগত জানায় এবং দেশের জন্য যেকোনো ত্যাগ স্বীকারের প্রতিশ্রুতি দেয়। এরপর থেকেই দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সংগ্রাম প্রতিরোধ কমিটি গড়ে উঠতে থাকে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা

৫. বিজয় মন্ত্র প্রচার :

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে মুক্তিযোদ্ধে বিজয় লাভকে ত্বরান্বিত করেছিলেন। এক্ষেত্রে তার অসাধারণ নেতৃত্বগুণ প্রশংসনীয়। তিনি জনগণের মাঝে চূড়ান্ত বিজয়ের মন্ত্র ছড়িয়ে দিয়েছিলেন যা মুক্তিযোদ্ধে টনিক হিসেবে কাজ করেছিল। 

স্বাধীনতা ঘোষণার সময় তিনি বলেছিলেন, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। বাংলাদেশের মানুষ যে যেখানে আছে, আপনাদের যা কিছু আছে তা নিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলাদেশের মাটি থেকে উৎখাত করে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত দেশবাসীকে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে।

৬. জাতীয়তাবাদী চেতনা সৃষ্টি : 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের মধ্যে জাতীয়তাবাদী চেতনা সৃষ্টি করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি এক্ষেত্রে ৬ দফা ভিত্তিক আন্দোলনকে সামনে নিয়ে থাকেন। তিনি ১৯৭০ এর নির্বাচনি প্রচারনায়ও ৬ দফা ভিত্তিক স্বায়ত্তশাসনের দাবীকে ইশতেহার হিসেবে কাজে লাগান। 

ফলে জনগণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করে। স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রারম্ভেও বঙ্গবন্ধু তার ৬ দফা ভিত্তিক স্বায়ত্তশাসনের দাবীকে জনগণের সামনে তুলে ধরে, ফলে জনগণের মধ্যে জাতীয়তাবাদী চেতনা সৃষ্টি হয়। যে চেতনা মুক্তিসংগ্রামের পাথেয় হিসাবে কাজ করেছিল।

৭. মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণা সৃষ্টি : 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যদিও স্বাধীনতার সময় পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন, তথাপি তিনি পরোক্ষভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখেন। মুক্তিযোদ্ধের সময় তার ভাষা, কথা বেতারের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে পৌঁছানো হত। 

মুক্তিযোদ্ধের নয় মাস বাংলাদেশ বেতার তার ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার করেছিল যা মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণা সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছিল আর এ অনুপ্রেরণা মুক্তিযোদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়কে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করেছিল।

৮. দিক নির্দেশনা প্রদান : 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযোদ্ধাদের ভবিষ্যতকরণীয় সম্পর্কে দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি তার ভাষণের মাধ্যমেও দিক নির্দেশনা প্রচার করার ব্যবস্থা করেন। তার এ বক্তৃতায় বাঙালির আশা আকাঙ্খা ব্যক্ত হয়। তিনি তার ঘোষণায় দেশবাসীকে প্রস্তুত হতে আগাম নির্দেশ দিয়ে বিচক্ষণতার পরিচয় দেন। 

তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান বলেন, “৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ আমাদের কাছে গ্রীণ সিগন্যাল বলে মনে হলো।" এ উক্তির মধ্য দিয়ে বোঝা যায় বঙ্গবন্ধু তার ভাষণের মধ্যে মুক্তিকামী মানুষের ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে দিক নির্দেশনা প্রদান করেছিলেন বঙ্গবন্ধু।

৯. সাহসের বানী প্রদান : 

বঙ্গবন্ধু ছিলেন অত্যন্ত সাহসী। তার প্রমাণ পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রে বসবাস করে ক্ষমতাসীন শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ এবং নতুন রাষ্ট্রের দাবী, যা তার যথেষ্ট সাহসিকতার পরিচয় বহন করে। 

তিনি যদি জনপ্রিয় না হতেন, তার আন্দোলন যদি বেগবান না হতো তাহলে তাকে এর জন্য চরম পরিণতি ভোগ করতে হতো। এমনকি ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ তাকে পালাতে বলা হলেও তিনি বাংলার জনগণকে বিপদে রেখে পালাননি। 

বঙ্গবন্ধুর এই অদম্য সাহসিকতা মুক্তিকামী জনগণের কাছে টনিক হিসেবে অনুপ্রেরণা প্রদান করেছিল। যার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে এসব মুক্তিকামী জনগণ স্বাধীনতার মন্ত্রে উদ্দীপ্ত হয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।

১০. মুক্তিযোদ্ধে বঙ্গবন্ধু : 

১৯৭১ সালে শুরু হওয়া বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। যোদ্ধ শুরু হওয়ার পূর্বে তিনি জনগণের মধ্যে স্বাধীনতার বীজ বপন করেন এবং মুক্তিযোদ্ধের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানান। 

অতঃপর বঙ্গবন্ধু চূড়ান্তভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা প্রদান করেন এবং বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন। মুক্তিযোদ্ধারা তার নির্দেশিত পথেই নয় মাসব্যাপী মুক্তিযোদ্ধে পাকবাহিনীকে পর্যদুস্ত করে এবং বিজয় ছিনিয়ে আনে।

১১. ঊনসত্তরের গণআন্দোলনে বঙ্গবন্ধু : 

১৯৬৯ সালের গণআন্দোলন বাংলার ইতিহাসে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ছয় দফা দাবির ভিত্তিতে গড়ে ওঠা এ আন্দোলনের চাপে পাক সামরিক সরকার আইয়ুব খানের পতন ত্বরান্বিত হয় এবং স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জনের পথ প্রশস্ত হয়। 

এ গণ আন্দোলন বঙ্গবন্ধুকে আরো জনপ্রিয় করে তোলে। কেননা গণআন্দোলনের এগারো দফার ভিত্তিরূপ গ্রহণ করা হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর উত্থাপিত ছয় দফা নামক মুক্তির সনদ থেকে । বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা

১২. ৭০-এর নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু :

ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা গ্রহণের পর ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিলে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে এবং বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করে। 

ফলে বাঙালির স্বায়ত্তশাসনের দাবি আরো জোরালো হয়। কেননা ১৯৭০ এর নির্বাচনের মধ্যেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার বীজ নিহিত ছিল। আর এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ে মূখ্য ভূমিকা পালন করেছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। 

উপসংহার: 

পরিশেষে বলা যায়, স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান অপরিসীম। তার অসাধারণ নেতৃত্ব ও বলিষ্ঠ পদক্ষেপ স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য ছিল পরম পাথেয়। পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই তার বাস্তবধর্মী পদক্ষেপ এবং দাবীনামা বাঙালির স্বায়ত্তশাসনের দাবিকে আরো স্পষ্ট করে তুলেছিল। 

যার ফলশ্রুতিতে বাঙালি স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে চূড়ান্ত বিজয় ছিনিয়ে আনে। তাই স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে বঙ্গবন্ধুর অবদান অপরিসীম । বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা,

নিত্য নতুন সকল আপডেটের জন্য জয়েন করুন

Telegram Group Join Now
Our Facebook Page Join Now
Class 8 Facebook Study Group Join Now
Class 7 Facebook Study Group Join Now
Class 6 Facebook Study Group Join Now

Post a Comment