বিসিএস নোট: বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ও ইতিহাস

Follow Our Official Facebook Page For New Updates


Join our Telegram Channel!

বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ, বৈশিষ্ট্য ও সংক্ষিপ্ত ইতিহাস -Articles of the Constitution of Bangladesh

বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ

বাংলাদেশের সংবিধান

সংশোধন পদ্ধতির ভিত্তিতে সংবিধান দুই প্রকার। যথাঃ ১. সুপরিবর্তনীয় ও ২. দুষ্পরিবর্তনীয়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান ভারতের এং সবচেয়ে ছোট সংবিধান মোনাকোর। (যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ৪৪০০ শব্দ বিশিষ্ট, মোনাকোর সংবিধান ৩৮১৪ শব্দ বিশিষ্ট।) বাংলাদেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা- ১ টি, মূলনীতি- ৪ টি, তফসিল- ৭টি, অনুচ্ছেদ- ১৫৩ টি। বাংলাদেশের সংবিধান রচিত হয় যুক্তরাজ্য ও ভারতের সংবিধানের আলোকে।

সংবিধান প্রণয়নের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন। এই আদেশবলে জনগণের অভিপ্রায় অনুযায়ী সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গৃহীত হয় এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রীর দ্বায়িত্বভার গ্রহন করেন। পরে রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৯৭২ সালের ২৩ শে মার্চ গণপরিষদ আদেশ জারি করেন। 
এবং তা ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ থেকে কার্যকরী বলে ঘোষিত হয়। ১৯৭০ সালের জাতীয় পরিষদ এং ১৯৭১ সালের প্রাদেশিক পরিষদ সদস্যদের সমন্বয়ে গণপরিষদ গঠিত হয় যার সদস্য ছিলেন ৪০৩ জন। ৪০৩ জনের মধ্যে ৪০০ জন সদস্য ছিলেন আওয়ামী লীগের, ১ জন ন্যাপের এবং ২ জন ছিলেন নির্দলীয়। ১০ এপ্রিল, ১৯৭২ সালে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশ। স্পিকার নির্বাচিত হন- শাহ আবদুল হামিদ এবং ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হন মোহাম্মদ উল্লাহ।

সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১১ এপ্রিল, ১৯৭২ সালে আইনমন্ত্রী ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ৩৪ সদস্য বিশিষ্ট সংবিধান কমিটি গঠিত হয়। এ কমিটির ওকমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন বেগম রাজিয়া বানু এবং একিমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য ছিলেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। সংবিধান কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭২ সালের ১৭ এপ্রিল। জনগণের মতামতের ভিত্তিতে বিভিন্ন মহল থেকে পাঠানো ৯৮টি প্রস্তাব গৃহীত হয়। যথাযথ মূল্যায়নের পর সংবিধান কমিটি ১০ জুন, ১৯৭২ সালে বিল আকারে সংবিধানের খসড়া প্রস্তুত করে এবং ১২ ই অক্টোবর, ১৯৭২ গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে খড়া সংবিধান উত্থাপিত হয়। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ থেকে কার্যকর হয়। গণপরিষদে সংবিধানের উপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেন, “ এই সংবিধান শহীদের রক্তে লিখিত, এ সংবিধান সমগ্র জনগণের আশা- আকাঙ্ক্ষার মূর্ত প্রতীক হয়ে বেঁচে থাকবে।" সংবিধান লেখার পর এর বাংলা ভাষারূপ পর্যালোচনার জন্য ড. আনিসুজ্জামানকে আহবায়ক, সৈয়দ আলী আহসান এবং প্রফেসর মযহারুল ইসলামকে ভাষা বিশেষজ্ঞ হিসেবে একটি কমিটি গঠন করে পর্যালোচনার ভার দেয়া হয়। সংবিধান প্রণয়ন কমিটির বৈঠকে সহযোগিতা করেন ব্রিটিশ আইনসভার খসড়া আইন-প্রণেতা আই গাথরি। সংবিধান অলংকরণের জন্য পাঁচ সদস্যের কমিটি করা হয়েছিল যার প্রধান ছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন।

বাংলাদেশের সংবিধানের বৈশিষ্ট্য

  • বাংলাদেশের সংবিধান রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। 
  • এটি একটি লিখিত সংবিধান এবং দুষ্পরিবর্তনীয়। 
  • সংবিধান সংশোধন হয় মোট সংসদ সদস্যের দুই- তৃতীয়াংশের ভোটে। 
  • বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (People's Republic of Bangladesh)। 
  • সংবিধানের প্রস্তাবনার উপর লেখা আছে "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম"। 
  • সংবিধান প্রস্তাবনার মূল বিষয়- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। 
  • সংবিধানের মূলনীতি- জতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। 
  • বাংলাদেশ সংবিধানে সরকার পদ্ধতি- সংসদীয় এবং এককেন্দ্রীক। 
  • বাংলাদেশের আইনসভা- এক কক্ষ বিশিষ্ট। 
  • প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম- ইসলাম (অনুচ্ছেদ- ২ক) 
  • রাষ্ট্রভাষা- বাংলা (অনুচ্ছেদ- ৩) 
  • জাতির পিতার প্রতিকৃতি সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করার বিধান- ৪ক অনুচ্ছেদ।
  • বাংলাদেশের সংবিধানে তিন ধরণের মালিকানার কথা বলা হয়েছে- রাষ্ট্রীয়, সমবায় ও ব্যক্তিগত।



প্রথম ভাগ-প্রজাতন্ত্র
অনুচ্ছেদবিষয়
প্রজাতন্ত্র
প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা
২করাষ্ট্রধর্ম
রাষ্ট্রভাষা
জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকা ও জাতীয় প্রতীক
৪কবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি স্থাপন
রাজধানী
নাগরিকত্ব
সংবিধানের প্রাধান্য
৭কসংবিধান বাতিল, স্থগিতকরণ, ইত্যাদি অপরাধ
৭খসংবিধানের মৌলিক বিষয়াবলী সংশোধন অযোগ্য।

দ্বিতীয় ভাগ - রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
অনুচ্ছেদবিষয়
মূলনীতিসমূহ
জাতীয়তাবাদ
১০সমাজতন্ত্র ও শোষণমুক্তি
১১গণতন্ত্র ও মানবাধিকার
১২ধর্ম নিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা
১৩মালিকানার নীতি
১৪কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা
১৮অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা
১৮কপরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন
১৯সুযোগের সমতা
২০অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম
২১নাগরিক ও সরকারি কর্মচারীদের কর্তব্য
২২নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ
২৩জাতীয় সংস্কৃতি
২৩কউপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি
২৪জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি
২৫আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন।

তৃতীয় ভাগ- মৌলিক অধিকার
অনুচ্ছেদবিষয়
২৬মৌলিক অধিকারের অসামঞ্জস্য আইন বাতিল
২৭আইনের দৃষ্টিতে সমতা
২৮ধর্ম প্রভৃতি কারণে বৈষম্য
২৯ সরকারি নিয়োগলাভে সুযোগের সমতা
৩০বিদেশি খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ
৩১আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার
৩২জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ
৩৩গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ
৩৪জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ
৩৫বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষাকবচ
৩৬চলাফেরার স্বাধীনতা
৩৭সমাবেশের স্বাধীনতা
৩৮সংগঠনের স্বাধীনতা
৩৯চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক্ স্বাধীনতা
৪০পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা
৪১ধর্মীয় স্বাধীনতা
৪২সম্পত্তির অধিকার
৪৩গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ
৪৪মৌলিক অধিকার বলবৎকরণ
৪৫শৃঙ্খলামূলক আইনের ক্ষেত্রে অধিকারের পরিবর্তন
৪৬দায়মুক্তি-বিধানের ক্ষমতা
৪৭কতিপয় আইনের হেফাজত
৪৭কসংবিধানের কিছু বিধান যেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।

চতুর্থ ভাগ - নির্বাহী বিভাগ
অনুচ্ছেদবিষয়
৪৮রাষ্ট্রপতি
৪৯রাষ্ট্রপতি ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার
৫০রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ
৫১রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি
৫২রাষ্ট্রপতির অভিশংসন
৫৩অসামর্থ্যের কারণে রাষ্ট্রপতির অপসারণ
৫৪অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি-পদে স্পিকার
৫৫মন্ত্রিসভা
৫৬মন্ত্রিগণ
৫৭প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ
৫৮মন্ত্রীর পদের মেয়াদ
৫৯স্থানীয় শাসন
৬০স্থানীয় শাসন-সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা
৬১সর্বাধিনায়ক
৬২প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগে ভর্তি প্রভৃতি
৬৩যুদ্ধ
৬৪অ্যাটর্নি জেনারেল

পঞ্চম ভাগ- আইনসভাষষ্ঠ ভাগ- বিচার বিভাগ
অনুচ্ছেদবিষয়
৬৫সংসদ-প্রতিষ্ঠা
৬৬সংসদে নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা
৬৭ সদস্যদের আসন শূন্য হওয়া
৬৮সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক
৬৯শপথগ্রহণের পূর্বে আসনগ্রহণ বা ভোটদান করিলে সদস্যের অর্থদণ্ড
৭০রাজনৈতিক দল হতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়া
৭১দ্বৈত-সদস্যতায় বাধা
৭২সংসদের অধিবেশন
৭৩সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী
৭৩কসংসদ সম্পর্কে মন্ত্রিগণের অধিকার
৭৪স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার
৭৫কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি
৭৬সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ
৭৭ন্যায়পাল
৭৮সংসদ ও সদস্যদের বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি
৭৯সংসদ সচিবালয় (Secretariat of Parliament)
৮০আইনপ্রণয়ন-পদ্ধতি
৮১অর্থবিল
৮২আর্থিক ব্যবস্থাবলীর সুপারিশ
৮৩সংসদের আইন ব্যতীত কর আরোপ নিষিদ্ধ
৮৪সংযুক্ত তহবিল ও প্রজাতন্ত্রের সরকারি হিসাব
৮৫সরকারি অর্থের নিয়ন্ত্রণ
৮৬প্রজাতন্ত্রের সরকারি হিসেবে প্রদেয় অর্থ
৮৭বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি
৮৮সংযুক্ত তহবিলের উপর দায়
৮৯বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি সম্পর্কিত পদ্ধতি
৯০নির্দিষ্টকরণ হিসাব
৯১সম্পূরক ও অতিরিক্ত মঞ্জুরী
৯২হিসাব , ঋণ প্রভৃতির উপর ভোট
৯৩ অধ্যাদেশ প্রণয়ন-ক্ষমতা
অনুচ্ছেদবিষয়
৯৪সুপ্রীম কোর্টের প্রতিষ্ঠা
৯৫বিচারক নিয়োগ
৯৬বিচারকদের পদের মেয়াদ
৯৬(৩)সুপ্রীম জুডিসিয়াল কাউন্সিল
৯৬(৪)সুপ্রীম জুডিসিয়াল কাউন্সিলের দায়িত্ব ও ক্ষমতা
৯৭স্থায়ী প্রধান বিচারপতি
৯৮সুপ্রীম কোর্টের অতিরিক্ত বিচারক
৯৯অবসর গ্রহণের পর বিচারকগণের অক্ষমতা
১০০সুপ্রীম কোর্টের আসন
১০১হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার
১০২হাইকোর্ট এর ক্ষমতা
১০৩আপীল বিভাগের ক্ষমতা
১০৪আপীল বিভাগের পরোয়ানা জারী ও প্রয়োগ
১০৫আপীল বিভাগ কর্তৃক রায় বা আদেশ পুনর্বিবেচনা
১০৬সুপ্রীম কোর্টের উপদেষ্টামূলক এখতিয়ার
১০৭সুপ্রিম কোর্টের বিধিপ্ৰণয়ন-ক্ষমতা
১০৮“কোর্ট অব রেকর্ড" রূপে সুপ্রীম কোর্ট
১০৯আদালতসমূহের উপর তত্ত্বাবধায়ন ও নিয়ন্ত্রণ
১১০অধস্তন আদালত হইতে হাইকোর্ট বিভাগে মামলা স্থানান্তর
১১১সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বাধ্যতামূলক
১১২সুপ্রীম কোর্টের সহায়তা
১১৩সুপ্রীম কোর্টের কর্মচারীগণ
১১৪অধস্তন বা নিম্ন আদালতসমূহ প্রতিষ্ঠা
১১৫অধস্তন আদালতে নিয়োগ
১১৬অধস্তন আদালতসমূহের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা
১১৬কবিচারবিভাগীয় কর্মচারীগণ বিচারকার্য পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীনতা
১১৭প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমূহ

সপ্তম ভাগ - নির্বাচন
অনুচ্ছেদবিষয়
১১৮নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা
১১৯নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব
১২০নির্বাচন কমিশনের কর্মচারীগণ
১২১প্রতি এলাকার জন্য একটিমাত্র ভোটার তালিকা
১২২ভোটার হওয়ার যোগ্যতা
১২৩নির্বাচন-অনুষ্ঠানের সময়
১২৪নির্বাচন সম্পর্কে সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা
১২৫নির্বাচনী আইন ও নির্বাচনের বৈধতা
১২৬নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী কর্তৃপক্ষের সহায়তা

অষ্টম ভাগ: মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
অনুচ্ছেদবিষয়
১২৭মহা হিসাব-নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠা
১২৮মহা হিসাব-নিরীক্ষকের দায়িত্ব
১২৯মহা হিসাব-নিরীক্ষকের কর্মের মেয়াদ
১৩০অস্থায়ী মহা হিসাব-নিরীক্ষক
১৩১প্রজাতন্ত্রের হিসাব রক্ষার আকার ও পদ্ধতি
১৩২ সংসদে মহা হিসাব-নিরীক্ষকের রিপোর্ট উপস্থাপন

নবম ভাগ - বাংলাদেশের কর্ম বিভাগ
অনুচ্ছেদবিষয়
১৩৩নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলী
১৩৪কর্মের মেয়াদ
১৩৫অসামরিক সরকারি কর্মচারীদের বরখাস্ত প্রভৃতি
১৩৬কর্মবিভাগ-পুনর্গঠন
১৩৭কর্ম কমিশন প্রতিষ্ঠা
১৩৮সদস্য নিয়োগ
১৩৯পদের মেয়াদ
১৪০কমিশনের দায়িত্ব
১৪১বার্ষিক রিপোর্ট

নবম ভাগ- জরুরী বিধানাবলী
অনুচ্ছেদ বিষয়
১৪১(ক)জরুরী অবস্থা ঘোষণা
১৪১(খ)জরুরী অবস্থার সময় কতিপয় অনুচ্ছেদের বিধান স্থগিতকরণ
১৪১(গ)জরুরি অবস্থায় মৌলিক অধিকার স্থগিতকরণ

দশম ভাগ-সংবিধান সংশোধন
১৪২সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা

একাদশ ভাগ- বিবিধ
অনুচ্ছেদ বিষয়
১৪৩প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি
১৪৪সম্পত্তি ও কারবার প্রভৃতি-প্রসঙ্গে নির্বাহী কর্তৃত্ব
১৪৫চুক্তি ও দলিল
১৪৫(ক) আন্তর্জাতিক চুক্তি
১৪৬বাংলাদেশের নামে মামলা
১৪৭কতিপয় পদাধিকারীর পারিশ্রমিক প্রভৃতি
১৪৮পদের শপথ
১৪৯প্রচলিত আইনের হেফাজত
১৫০ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী
১৫১রহিতকরণ
১৫২ সংবিধানে ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দের ব্যাখ্যা


বাংলাদেশ সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদসমূহ

বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ

নিত্য নতুন সকল আপডেটের জন্য জয়েন করুন

Telegram Group Join Now
Our Facebook Page Join Now
Class 8 Facebook Study Group Join Now
Class 7 Facebook Study Group Join Now
Class 6 Facebook Study Group Join Now

Post a Comment