ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সিলেবাস ও নমুনা প্রশ্ন ২০২৪

Follow Our Official Facebook Page For New Updates


Join our Telegram Channel!

ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সিলেবাস ও নমুনা প্রশ্ন ২০২৪ - Class 6 to 9 Annual Exam Syllabus and Sample Questions 2024

ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সিলেবাস ও নমুনা প্রশ্ন ২০২৪

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সিলেবাস ও নমুনা প্রশ্ন প্রকাশ করেছে এনসিবিটি। এখন আর অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষার মতো পরীক্ষা নেওয়া হবেনা। অনেকটা আগের পরীক্ষার মতো করে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়া হবেনা। 

২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির মূল্যায়ন: সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি ও প্রশ্নকাঠামো প্রকাশ 

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিবিটি) আজ বুধবার ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষার জন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি, প্রশ্নের ধারা ও মানবণ্টন প্রকাশ করেছে। 

এনসিবিটি জানিয়েছে, সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ধারার মাধ্যমিক স্তরের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিমার্জিত নির্দেশনার আলোকে অনুষ্ঠিত হবে। তবে মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষার বিশেষায়িত বিষয়সমূহ এবং দশম শ্রেণির মূল্যায়ন পূর্বের নিয়ম অনুযায়ী হবে।

মূল্যায়ন কার্যক্রমের প্রধান বৈশিষ্ট্য:

১. পাঠ্যপুস্তক ভিত্তিক: ২০২২ সালের জাতীয় শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণীত পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে।

২. দুই ধাপে মূল্যায়ন: শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা দুটি ধাপে অনুষ্ঠিত হবে।

৩. প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে: সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষকদের মাধ্যমে শিখনকালীন মূল্যায়ন পরিচালনা করবে এবং প্রদত্ত প্রশ্নপত্রের নমুনা অনুসরণ করে বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র তৈরি করবে। তবে নমুনা প্রশ্নপত্র হুবহু ব্যবহার করা যাবে না।

৪. নম্বর বণ্টন: প্রতিটি বিষয়ের জন্য মোট ১০০ নম্বর নির্ধারিত। এর মধ্যে শিখনকালীন মূল্যায়ন ৩০% এবং বার্ষিক পরীক্ষা ৭০% গুরুত্ব পাবে। বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল বিষয়ভিত্তিক জিপি (GP) নির্ধারণ পদ্ধতিতে প্রস্তুত করা হবে।

৫. লিখিত পরীক্ষা: বার্ষিক পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার সময় ৩ ঘণ্টা।

৬. বার্ষিক ফলাফল নির্ধারণ: শিক্ষার্থীর বার্ষিক ফলাফল নির্ধারণের জন্য শিখনকালীন মূল্যায়নের নম্বরের সাথে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ৭০% যোগ করা হবে। 

৭. উত্তীর্ণের শর্ত: একটি বিষয়ে সর্বনিম্ন D গ্রেড পেলে শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হবে। ৩ বা ততোধিক বিষয়ে D গ্রেড পেলে শিক্ষার্থী পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে পারবে না। তবে, প্রতিষ্ঠানপ্রধান বিশেষ বিবেচনায় শিক্ষকদের সাথে আলোচনা করে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য শিক্ষার্থীকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তরণের সুযোগ দিতে পারেন।

উদাহরণ:

বাংলা বিষয়ে, শিখনকালীন মূল্যায়নে ২৫ নম্বর ও লিখিত পরীক্ষায় ৮০ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীর বার্ষিক ফলাফল হবে (২৫ + ৮০ এর ৭০% = ৫৬) = ৮১।  এবং জিপি হবে ৫.০০ (A গ্রেড)।

এই নতুন নির্দেশনা ও প্রকাশিত প্রশ্নকাঠামো ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এবং শিক্ষকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।  এনসিবিটির ওয়েবসাইট থেকে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। 


২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নির্দেশনা


ক্র. বিষয় ডাউনলোড
২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ শ্রেণির বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নির্দেশনা ডাউনলোড লিংক
২০২৪ শিক্ষাবর্ষের সপ্তম শ্রেণির বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নির্দেশনা ডাউনলোড লিংক
২০২৪ শিক্ষাবর্ষের অষ্টম শ্রেণির বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নির্দেশনা ডাউনলোড লিংক
২০২৪ শিক্ষাবর্ষের নবম শ্রেণির বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নির্দেশনা ডাউনলোড লিংক
সাধারণ নির্দেশিকা ডাউনলোড লিংক

নিত্য নতুন সকল আপডেটের জন্য জয়েন করুন

Telegram Group Join Now
Our Facebook Page Join Now
Class 8 Facebook Study Group Join Now
Class 7 Facebook Study Group Join Now
Class 6 Facebook Study Group Join Now

Post a Comment